যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইউএসজিবিসি-এর তথ্য অনুযায়ী, নিরাপদ কারখানা ও কাজের পরিবেশের মানের দিক দিয়ে ১০০টি গ্রিন গার্মেন্টসের মধ্যে অর্ধেকের বেশি এখন বাংলাদেশে। ১০ বছর আগে বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানা ছিল মাত্র একটি। এখন সেই সংখ্যা বেড়ে ১৫৫টি হয়েছে।
বিজিএমইএ-এর সহসভাপতি শহিদুল্লাহ আজিম বলেন, বিশ্বের ১০টি কারখানার মধ্যে আটটি এখন বাংলাদেশে। আমরা যে ক্যাপাসিটি উন্নয়ন করেছি, তা তৈরি করতে অন্য দেশের ১০ বছর অপেক্ষা করতে হবে।
বিকেএমইএ-এর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, আমাদের তৃতীয় ক্যাটাগরির কারখানাগুলো চায়না, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার প্রথম শ্রেণির কারখানার সমান। বিশ্বের সব গ্রিন কারখানা মিলিয়েও বাংলাদেশের অর্ধেকের কম হবে। বিদেশি বায়ারদের বিকল্প চিন্তার উপায় নেই। ক্রয়াদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রেও বিদেশিদের প্রথম পছন্দ বাংলাদেশ। যে কারণে বিদেশিরাও এখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
শিল্প উদ্যোক্তারা বলছেন, সরকারি নীতি সহায়তা চলমান থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে পোশাক খাতে রফতানি আয় ১০০ বিলিয়ন ডলার হবে। আগামী ১১ মার্চ থেকে তিন দিনব্যাপী এফবিসিসিআইয়ের বিজনেস সামিটেও ১০০ বিলিয়ন ডলার পোশাক রফতানি নিয়ে আলোচনা হবে। এই বিজনেস সামিট বাংলাদেশের পোশাক খাতে ব্র্যান্ডিং ও বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার সুযোগ তৈরি হবে।
Leave a Reply