পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন বলেছেন, সমুদ্রে জেলেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশের নিয়মিত নজরদারি রয়েছে। দস্যুতা রোধে মহেশখালী ও বাঁশখালীর বহু জলদস্যুকে কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। সমুদ্রে গমন করা জেলেদের জন্য জিপিআরএস পদ্ধতি চালু করা হবে।
সোমবার কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে তিনি এসব কথা বলেন। পরে ট্রলারে ভেসে আসা ১০ মরদেহের বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজ-খবর নেন।
ডিআইজি আনোয়ার হোসেন বলেন, মরদেহগুলোর পরিচয় পাওয়া গেছে। তাদের স্বজনদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পুরোপুরি পরিচয় নিশ্চিত হয়ে মরদেহগুলো হস্তান্তর করা হবে। মরদেহগুলো পচে বিকৃত হওয়ায় শনাক্ত করা যাচ্ছে না। যাদের শনাক্ত করা যাচ্ছে না তাদের ডিএনএ পরীক্ষার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। স্বজনদের ডিএনএ নমুনা নিয়ে ল্যাবে পাঠানো হবে। পুরোপুরি পরিচয় নিশ্চিত হয়ে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
তিনি আরো বলেন, এরা কীভাবে হত্যার শিকার হয়েছেন তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। ঘটনা তদন্তে কাজ শুরু করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
এ সময় মর্গের পাশে অবস্থান করা নিহতদের স্বজনদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। পরে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন ডিআইজি আনোয়ার হোসেন।
Leave a Reply