দুই মাস আগে প্রেম করে বিয়ে করেন নাজিমুদ্দিন ও আনিকা জাহান স্বর্ণা। কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই শুরু হয় পরিবারে কলহ, ‘একপর্যায়ে বসতঘরের আড়ায় সঙ্গে ওড়না পেঁচানো গলায় ফাঁস দেন স্বর্ণা। পরে তাকে ঝুলতে দেখেন স্বজনরা। এ সময় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
ঘটনাটি ঘটেছে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে,’বৃহস্পতিবার বিকেলে মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ওই গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্বর্ণা ওই উপজেলার শেহড়াতলী গ্রামের বাবুল মিঞার মেয়ে। সে স্থানীয় বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। নাজিমুদ্দিন বড়কাশিয়া গ্রামের মৃত ফজল মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, দুই মাস আগে প্রেম করে বিয়ে করেন নাজিমুদ্দিন ও স্বর্ণা। কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই শুরু হয় পরিবারে কলহ। একপর্যায়ে বসতঘরের আড়ায় সঙ্গে ওড়না পেঁচানো গলায় ফাঁস দেন স্বর্ণা। পরে তাকে ঝুলতে দেখেন স্বজনরা। এ সময় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।
মোহনগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শফিকুজ্জামান বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।
Leave a Reply